তৃতীয় ধাপে প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৩০ জনের, বিনা ভোটে জয়ী ৬
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটে ১৩০ জন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া এই ধাপে ৬ জন প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান) বেতন নেবেন না।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এর আগে, গত ১১ জানুয়ারি সালমান ফজলুর রহমানসহ ছয়জনকে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। তখন প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, উপদেষ্টা পদে থাকার সময় তারা মন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সবিধা পাবেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে নতুন প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, সালমান ফজলুর রহমানের নিয়োগ হবে অবৈতনিক।
তবে, তিনি উপদেষ্টা পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালীন মন্ত্রীর পদমর্যাদা পাবেন বলেও এতে জানানো হয়েছে।
সালমান এফ রহমান একজন বাংলাদেশি শিল্পপতি। ২০১৭ সালের মার্চে চীনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হুরুন গ্লোবালে প্রকাশিত বিশ্বের দুই হাজার ২৫৭ জন ধনী ব্যক্তির তালিকায় তার অবস্থান ছিল এক হাজার ৬৮৫তম। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান।
২০০৯ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে পূর্ণ মন্ত্রীর পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি এ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেছেন।
এর আগে, সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি বাণিজ্য সংস্থার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যার মধ্যে একটি ছিল অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো)।
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটে ১৩০ জন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এছাড়া এই ধাপে ৬ জন প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আধ্যাবদি দেশ ও তাদের নিজেদের পরিবারের স্বার্থে কঠিন পরিশ্রম করে দেশে অর্থ পাঠিয়ে আসছেন। প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রেরিত অর্থে বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল রাখতে এক বিরাট ভূমিকা পালন করে আসছে। কিন্তূ বাস্তবতা হচ্ছে প্রবাসীরা নিজ দেশে নানাভাবে নিগৃহীত, নিপীড়িত ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে দেশের হতদরিদ্র মানুষকে ভারতে নিয়ে যায় একটি চক্র। দেশটির রাজধানী দিল্লিতে নিয়ে জিম্মি করে ফেলা হয় ভুক্তভোগীকে। পরে টাকার লোভসহ বিভিন্ন কৌশলে চাকরিপ্রত্যাশীদের কিডনি হাতিয়ে নেয় চক্রটি। এখন পর্যন্ত দেশ থেকে ১০ ব্যক্তিকে ভারতে নিয়ে তাদের কিডনি হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।