জীবনে অনুপ্রেরণার উৎস আমার মা
মন খারাপ হলে পৃথিবীর অন্য কেউ বুঝে উঠার আগে বুঝে যায় মা। দিনশেষে মায়ের আঁচলের নিচেই সন্তানেরা খুঁজে পায় প্রকৃত সুখ। মায়ের সঙ্গে সন্তানের যে আবেগ ভালোবাসার সম্পর্ক তা অন্য কারো সঙ্গে গড়ে উঠে না কখনো।
বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট খ্যাত আমির খান অভিনীত ছবি ‘কায়ামত সে কায়ামত তক’। ছবিটি ১৯৮৮ সালে মুক্তি পায়। এ ছবি নিয়ে একাধিকবার নিজের আবেগের কথা জানান তিনি। ছবিটি একদিকে আমিরের ক্যারিয়ারের ভিত স্থাপন করেছিল। অন্যদিকে এটিই ছিল আমিরের ভাই মনসুর খান পরিচালিত প্রথম ছবি।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ছবিটি নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন আমির। তিনি বলেন, আমরা সফল হব কি না সে ব্যাপারে শুরুতে কোনো ধারণাই ছিল না। ছবিটা যতবার দেখতাম, আমি আর মনসুর খুঁত খুঁজে বের করতাম এবং আলোচনায় মেতে উঠতাম।
কিন্তু ছবি মুক্তির পর ছবিটি যেন তাদের হাতের বাইরে চলে যায় বলেই উল্লেখ করেন আমির। কারণ সে বছর বক্স অফিসের অন্যতম সফল ছবি ছিল ‘কায়ামত সে কায়ামত তক’। ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে ৫০ সপ্তাহ পালন করে। আমিরের ঝুলিতে আসে একাধিক পুরস্কার।
আমির বলেন, দর্শকের ভালোবাসা পেয়ে আমরা অভিভূত হয়ে যাই। আমার বিশ্বাস, এই ছবিটা ভারতীয় ছবির ইতিহাস বদলে দিয়েছিল। কারণ, ১৯৮৮ সাল থেকেই পরিবর্তনটা শুরু হয়েছিল এবং মনসুর প্রথম সেটা করেন।
রাজকুমার রাওয়ের নতুন ছবি ‘শ্রীকান্ত’-এ ‘কায়ামত সে কায়ামত তক’ ছবির ‘পাপা কাহতে হ্যায়’ গানটিকে নতুন করে ব্যবহার করা হয়। গানটির প্রকাশ অনুষ্ঠানে আমির পুরোনো ছবি নিয়ে কথা বলেন। আমির বলেন, গানটিই আসলে আমার ক্যারিয়ার শুরু করে।
এছাড়াও ছবিতে ‘অ্যায় মেরে হমসফর’, ‘গজব কা হ্যায় দিন’-এর মতো একাধিক জনপ্রিয় গান ছিল। আমিরের কথায়, সংগীতশিল্পীরা গানগুলো অসাধারণ গেয়েছিলেন। এতটাই ভালো যে তিন দশক পর এখনো শ্রোতারা গানগুলো শোনেন।
এখন আমির ব্যস্ত ‘সিতারে জমিন পর’ ছবির শুটিংয়ে। পাশাপাশি সানি দেওল অভিনীত ‘লাহোর ১৯৪৭’ ছবিটি প্রযোজনা করছেন তিনি।
মন খারাপ হলে পৃথিবীর অন্য কেউ বুঝে উঠার আগে বুঝে যায় মা। দিনশেষে মায়ের আঁচলের নিচেই সন্তানেরা খুঁজে পায় প্রকৃত সুখ। মায়ের সঙ্গে সন্তানের যে আবেগ ভালোবাসার সম্পর্ক তা অন্য কারো সঙ্গে গড়ে উঠে না কখনো।
বলিউড অভিনেতা সালমান খান সম্পর্কে খুব দুষ্টু ও অনেক পছন্দের বলে জানিয়েছেন টালিউড জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্প্রতি টিভি রিয়েলিটি শো সা রে গা মা পা’র এক শোতে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, জ্যাকি শ্রফ, সালমান খান, সঞ্জয় দত্ত এবং অক্ষয় কুমারের মধ্যে কে তাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে?
দীর্ঘ দুই বছরের সম্পর্কে ইতি টেনেছেন আদিত্য রায় কাপুর ও অনন্যা পাণ্ডে। বিচ্ছেদে নাকি মন ভেঙেছে অনন্যার। বাড়িতে এখন পোষা প্রাণীর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন তিনি। কিন্তু কেমন আছেন আদিত্য? বর্তমানে কী তিনি অভিনেত্রী সারা আলি খানের সঙ্গে ব্যস্ত?