‘কোরবানির ঈদ পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না’
ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
এখন থেকে প্রতি ডলারে প্রবাসীরা পাবেন ১১৫.৫ টাকা। সেই সঙ্গে সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক পাবে ব্যাংকের প্রণোদনা।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (এবিবি) গত শুক্রবার যৌথ সভায় প্রবাসীদের জন্য ডলারের মূল্যবৃদ্ধির এ সিদ্ধান্ত নেয়।
আজ থেকে দেশের ব্যাংকগুলোতে মার্কিন ডলারের দর ১১৫ টাকা ৫০ পয়সা করে পাবেন। বর্তমানে আন্তঃব্যাংক এক্সচেঞ্জ মার্কেটে ডলারের দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। ২০১৯ সালের সরকারি সিদ্ধান্তের আড়াই শতাংশের সঙ্গে এখন ব্যাংকগুলো আরও আড়াই শতাংশ যুক্ত করবে প্রণোদনা।
এর আগে রেমিট্যান্স আকৃষ্ট করতে সরকার ২০১৯ সালে দুই শতাংশ প্রণোদনা চালু করে।
এবিবির চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হুসাইন জানান, রেমিট্যান্স প্রবাহকে আরও জোরদার করার লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেমিট্যান্স বাংলাদেশের জন্য ডলারের সবচেয়ে সহজ উৎস ও অর্থনীতির মূল স্তম্ভ। গত সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪১ মাসের সর্বনিম্ন এক দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
ডলারের দাম বাড়লেও কোরবানির ঈদের আগে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়বে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
চলতি অর্থবছর শেষ হতে বাকি আর অল্প কিছুদিন। শেষ সময়ে এসে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় কিছুটা বেড়ে ৫.৮২ হবে। আর দেশের মানুষের মাথাপিছু মাসিক আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলারে। যা গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ২ হাজার ৭৪৯ মার্কিন ডলার।
আমদানির বিকল্প ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকার পরও দেশীয় কসমেটিকস শিল্পে উল্টোনীতি গ্রহণ রহস্যজনক। কসমেটিকস শিল্পখাতে নীতি সহায়তার পরিবর্তে বাড়তি শুল্ক ও ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এতে নতুন উদ্যোগগুলো আরও বেশি অসম প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়ছে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা।