কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আ.লীগের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অংশ নেন।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের উদয়পুরের লেক প্যালেসে গাঁটছড়া বাঁধেন আম আদমি পার্টির সংসদ সদস্য রাঘব চাড্ডা আর বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া।
এই মুহূর্তে বড় পর্দা থেকে খানিক দূরেই রয়েছেন অভিনেত্রী। স্বামীর সঙ্গে প্রতিদিনই পোস্ট করছেন নানা ধরনের ছবি। তবে এই সবের মধ্যেই পরিণীতির ওপর বিরক্ত তার ভক্তদের একটা বড় অংশ। কেন জানেন?
অনুরাগীদের মতে বড় ভুল করে ফেলেছেন পরিণীতি। এমনিতে তার ছবি ফ্লপের সংখ্যা অনেক। এরই মধ্যে যে ছবির মধ্যে দিয়ে তিনি ঘুরে দাঁড়াতে পারতেন, সেই ছবিকেই নাকচ করে দেন অভিনেত্রী। অথচ মুক্তি পেতেই সেই ছবি ‘সুপারহিট’, প্রথম দিনেই প্রায় ৪০ কোটির ব্যবসা। সেই ছবি আর কিচ্ছু নয়, সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার ‘অ্যানিমেল’।
২০২১ সালে প্রথম ওই ছবির ঘোষণা করা হয়েছিল। সে সময় জানানো হয়েছিল রণবীরের বিপরীতে দেখা যাবে পরিণীতিকেই। তবে এর কিছু দিন পরেই সেই ছবি না করার সিদ্ধান্ত নেন পরিনীতি।
ছবিতে তার চরিত্রকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না ভেবেই সরে আসেন নায়িকা। তার জায়গায় নেওয়া হয় দক্ষিণী তারকা রাশমিকা মান্দানাকে। ‘অ্যানিমেল’র জায়গায় পরিনীতি বেছে নেন ইমতিয়াজ আলির ছবি ‘চমকিলা’। যে ছবিতে তার বিপরীতে অভিনয়ের কথা দিলজিৎ দোসাঞ্জের। এ নিয়ে পরে মুখও খুলেছিলেন পরিণীতি। তিনি বলেছিলেন, ‘এরকমটা হয়েই থাকে। জীবনের অংশ। যা ঠিক মনে হয়েছে সেটাই করেছি।’
তবে ছবি মুক্তির পর পরিণীতির উদ্দেশে নেটিজেনদের প্রশ্ন , ‘এখনও কি তার সেই সিদ্ধান্তকে ঠিকই মনে করছেন তিনি’?
একদিকে যেমন পরিণীতির ভক্তদের রাগ, অন্যদিকে ঠিক তেমনই নিন্দুকদের মতে পরিণীতি এই ছবি ছাড়েননি, বরং তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রথমে নিয়েও নায়িকার অভিনয় নাকি পছন্দ হয়নি পরিচালক সন্দীপ রেড্ডির। আর সেই কারণেই নাকি রাশমিকাকে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অংশ নেন।
সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকার শক্তি-সামর্থ্য দিয়ে এই দেশটাকে দখল করে ফেলেছে। এখন জনগণের কথার কোনো দাম নেই, এখন তাদের কথায় জনগণকে চলতে হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, উত্তর, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনকে দলের কর্মসূচি অবহিত করতে যৌথ সভা ডেকেছিল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সেই সভার সূচনা বক্তব্যের শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক অন্যান্য নেতাদের বক্তব্য দেবেন কি না— জিজ্ঞাসা করলেও কেউ রাজি হননি। এ অবস্থায় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সূচনা বক্তব্যেই শেষ হয়ে যায় যৌথ সভা।