নড়াইলের বাতিঘর আমার ছোটভাই মাশরাফী -সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
,সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান এমপি বলেছেন, নড়াইল মাশরাফীর এলাকা। মাশরাফি যা চাইবে, আমি সেটা করে দেব।
নড়াইলের কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোষ অফিস সময়ের পর সরকারি গাড়িতে নারী মেডিকেল অফিসারকে নিয়ে ভ্রমণে বেরিয়ে শোকজের মুখে পড়েছেন।
নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. সাজেদা বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক ডা. শশাঙ্ককে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জেলা সিভিল সার্জন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১৭ জানুয়ারি অফিস সময়ের পর কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোষ সরকারি গাড়িতে এক নারী মেডিকেল অফিসারকে নিয়ে কালিয়া উপজেলার বারইপাড়া ঘাটে ব্যক্তিগত কাজে যান। সেখানে গেলে গাড়ি থামিয়ে এক ব্যক্তি নারী মেডিকেল অফিসারকে লাঞ্ছিত করেন। অফিস সময়ের পর একজন নারী মেডিকেল অফিসারসহ এমন ভ্রমণে যাওয়া শোভনীয় নয় ও অপ্রীতিকর উল্লেখ করেন।
চিঠিতে অভিযুক্ত চিকিৎসককে উদ্দেশ্য করে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এ ধরনের ঘটনায় স্বাস্থ্য বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। একজন দায়িত্ববান কর্মকর্তা হিসেবে এ ধরনের আচরণ কাম্য নয়। ওই চিঠিতে পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়।
চিঠির অনুলিপি মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক, পরিচালক (প্রশাসন) স্বাস্থ্য অধিদফতরসহ খুলনা বিভাগের স্বাস্থ্য পরিচালককে পাঠানো হয়েছে।
অভিযুক্ত ডা. শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোষকে মোবাইলে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সময় মতো আমি আমার জবাব দিবো।’
এ বিষয়ে নড়াইল জেলা সিভিল সার্জন ডা. সাজেদা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। কারণ দর্শানোর পর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
,সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান এমপি বলেছেন, নড়াইল মাশরাফীর এলাকা। মাশরাফি যা চাইবে, আমি সেটা করে দেব।
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ইকবাল হাসান বিজয়ের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে হাজির হয়েছেন ঢাকার এক তরুণী। ছাত্রলীগ নেতা সেই তরুণী ও তার বান্ধবীকে নিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
সফুরা খাতুন বেলী আনারস মার্কায় ৫ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দি সাবেক চেয়ারম্যান মো: জিল্লুর রহমান পেয়েছেন ২৭৮০ ভোট, মো: শাফায়েত কবীর পেয়েছেন ১৭৫০ ভোট , মো: মুকুল শরীফ পেয়েছেন ১১৭৪ ভোট এবং শহিদুর রহমান ফরাজী পেয়েছেন ৩৬৯ ভোট এবং নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েও মো: জিল্লুর রহমান অটোরিক্সা মার্কায় ভোট পেয়েছেন ৭৫ ভোট।